পেনশনের পাশাপাশি সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য তিন ধরনের বীমা ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। জাতীয় বেতন ও চাকরি কমিশনের সুপারিশ, সশস্ত্র বাহিনী বেতন কমিটি এবং এ-সংক্রান্ত সচিব কমিটির সুপারিশে সরকারি চাকুরেদের জন্য জীবন বীমা, স্বাস্থ্য বীমা ও দুর্ঘটনা বীমা প্রবর্তনের এ উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
এসব বীমার প্রিমিয়াম সরকার বহন করবে। সাধারণ বীমা করপোরেশন, জীবন বীমা করপোরেশন ও বেসরকারি বীমা কম্পানিগুলো সরকারি কর্মচারীদের বীমা করার বিষয়ে আলাদা প্রস্তাব পাঠিয়েছে। মন্ত্রণালয় এখন সেগুলো পর্যালোচনা করছে।
অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব মাহবুব আহমেদ বলেন, ‘সরকার সামাজিক সুরক্ষা নীতি প্রণয়ন করছে, যা আগেই মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হয়েছে। এর জন্য সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য বীমা থাকছে এবং এর বাইরে থাকা সব জনগোষ্ঠীর জন্য সোশ্যাল পেনশন স্কিম চালু করা হবে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বেসরকারি খাতের পেনশন ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করবে।’
অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংকিং বিভাগের সচিব এম আসলাম আলম বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বীমা চালুর সুপারিশ ছিল পে-কমিশনের প্রতিবেদনে। মন্ত্রিপরিষদ সভা থেকে বিষয়টি অধিকতর বিবেচনা করতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সে অনুযায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে কমিটির বৈঠক এখনো অনুষ্ঠিত হয়নি। কীভাবে এ বীমার বাস্তবায়ন করা যায় তা নিয়ে কাজ করছে ব্যাংকিং বিভাগ।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, নতুন এই বীমা প্যাকেজ দেশের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে দুর্নীতির ঘটনা হ্রাস করবে। যদিও দুর্নীতির বিষয়টি শুধু একটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করে না। তবে বীমা যেহেতু এক ধরনের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে তাই এই উদ্যোগ বাড়তি প্রণোদনা হিসেবে কাজ করবে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভেতর।
এর আগে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য তিনটি বীমা ও বেসরকারি খাতের জন্য পেনশন ব্যবস্থা চালুর উপায় বের করতে অর্থসচিব মাহবুব আহমেদ এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ড. এম আসলাম আলমকে লিখিত নির্দেশনা দেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
এসব বীমার প্রিমিয়াম সরকার বহন করবে। সাধারণ বীমা করপোরেশন, জীবন বীমা করপোরেশন ও বেসরকারি বীমা কম্পানিগুলো সরকারি কর্মচারীদের বীমা করার বিষয়ে আলাদা প্রস্তাব পাঠিয়েছে। মন্ত্রণালয় এখন সেগুলো পর্যালোচনা করছে।
অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব মাহবুব আহমেদ বলেন, ‘সরকার সামাজিক সুরক্ষা নীতি প্রণয়ন করছে, যা আগেই মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হয়েছে। এর জন্য সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য বীমা থাকছে এবং এর বাইরে থাকা সব জনগোষ্ঠীর জন্য সোশ্যাল পেনশন স্কিম চালু করা হবে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বেসরকারি খাতের পেনশন ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করবে।’
অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংকিং বিভাগের সচিব এম আসলাম আলম বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বীমা চালুর সুপারিশ ছিল পে-কমিশনের প্রতিবেদনে। মন্ত্রিপরিষদ সভা থেকে বিষয়টি অধিকতর বিবেচনা করতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সে অনুযায়ী কমিটি গঠন করা হয়েছে। তবে কমিটির বৈঠক এখনো অনুষ্ঠিত হয়নি। কীভাবে এ বীমার বাস্তবায়ন করা যায় তা নিয়ে কাজ করছে ব্যাংকিং বিভাগ।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, নতুন এই বীমা প্যাকেজ দেশের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে দুর্নীতির ঘটনা হ্রাস করবে। যদিও দুর্নীতির বিষয়টি শুধু একটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করে না। তবে বীমা যেহেতু এক ধরনের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে তাই এই উদ্যোগ বাড়তি প্রণোদনা হিসেবে কাজ করবে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভেতর।
এর আগে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য তিনটি বীমা ও বেসরকারি খাতের জন্য পেনশন ব্যবস্থা চালুর উপায় বের করতে অর্থসচিব মাহবুব আহমেদ এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ড. এম আসলাম আলমকে লিখিত নির্দেশনা দেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
No comments:
Post a Comment